1. live@www.paharerkantho.online : পাহাড়ের কন্ঠ : পাহাড়ের কন্ঠ
  2. info@www.paharerkantho.online : পাহাড়ের কন্ঠ :
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ১১:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
অতীতকে ঘিরে প্রতিশোধ নয়, ভবিষ্যতের জন্য অধিকার চাই/ এই সহজ বিষয়টি বুঝতে ব্যার্থ— সন্তু লারমা কি সত্যিই নেতৃত্বের যোগ্য ? সন্তু লারমা ও তার নেতৃত্বাধীন একক আধিপত্যবাদী রাজনীতি এক প্রকার স্বৈরাচারীতন্ত্রের রূপ নিয়েছে প্রজ্ঞা চাকমা নামের সেই শিশুটির প্রশ্ন ইতিহাসকে নাড়া দেবে,  (সন্তু লারমা) তোমার ক্ষমা নেই। সন্তু নিজেও আন্দোলন করবে না,অন্যদেরও করতে দেবে না জেএসএস’র গুলিতে এক শিশু আহত হওয়ার ঘটনায় চার সংগঠনে নিন্দা ; সংঘাত বন্ধের আহবান বাঘাইছড়িতে সন্তু গ্রুপের সন্ত্রাসীদের গুলিতে ৫ বছর বয়সী এক শিশু আহত জেএসএসকে আর স্থান দেবে না ভারতীয় চাকমা সমাজ গুইমারায় এক পাহাড়ি গৃহবধুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ জেএসএস কর্মীদের সুমতি ফিরুক বিশ্ব পরিবেশ দিবস ডাকে ও সীমান্ত সড়ক নির্মাণের নামে বনাঞ্চল ও জীববৈচিত্র ধ্বংসের বিরুদ্ধে রামগড়ে র‌্যালি ও সমাবেশ।

জেএসএস কর্মীদের প্রতি আহ্বান।

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫
  • ১৯৭ বার পড়া হয়েছে

জেএসএস কর্মীদের প্রতি আহ্বান।

আমি জেএসএস-এর সেই সকল সচেতন কর্মীদের প্রতি আন্তরিকভাবে আহ্বান জানাচ্ছি, যারা আজও জঙ্গলে জঙ্গলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আপনাদের বলছি—এই পথ পরিত্যাগ করুন, শান্তিপূর্ণ জীবন ও যৌথ উদ্যোগে নতুন আন্দোলনে সামিল হোন এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথে ফিরে আসুন।

গত তিন দশক ধরে সন্তু লারমার নেতৃত্বে ইউপিডিএফ-এর বিরুদ্ধে যে সংঘাত চলেছে, সেটি বাস্তবে অধিকার আদায়ের কোনও বৈধ আন্দোলন নয়। বরং এটি একটি ভুল পথে পরিচালিত সংঘর্ষ, যা মূলত সন্তু লারমা ও তাঁর নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর ব্যক্তিগত অভিলাষ, অহংকার এবং একচেটিয়া আধিপত্য প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা মাত্র। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে – সন্তু লারমার কোন মতেই ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব নয় কারণ সন্তু লারমা পাকিস্তানপন্থী প্রমাণ হয়েছে যা ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশের শত্রু।

আর, গত তিন দশক দীর্ঘ সময়েও ইউপিডিএফ-এর অভ্যন্তরীণ শক্তিকে দুর্বল করা সম্ভব হয়নি। বাস্তবতা হলো—তাদের সংগঠন দিন দিন আরও সুসংগঠিত হয়েছে, এবং বর্তমানে তাদের সঙ্গে কিছু বহিরাগত শক্তিও যুক্ত হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ইউপিডিএফকে পুরোপুরি নির্মূল করার ধারণা নিছক আকাশকুসুম কল্পনা। তাই অতীত ভুলে, সংঘাত ত্যাগ করে যৌথ উদ্যোগে নতুন নেতৃত্বে আসতে হবে।

সন্তু লারমার এই অবাস্তব যুদ্ধ শুধু পাহাড়ি জনগণের বিভক্তি ডেকে আনছে এবং বহুবছরের ত্যাগ ও সংগ্রামের অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। তাই সময় এসেছে, আমরা সবাই মিলেমিশে ভাবি—সত্যিকার অর্থে জনগণের অধিকার আদায় করতে চাইলে আমাদের একতাবদ্ধ হতে হবে, বিভেদ নয়, সংলাপে ফিরতে হবে, সংঘাতে নয়। আসুন, অহংকার ও বিভেদের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে নতুন করে পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি, সম্প্রীতি ও সম্মিলিত অগ্রগতির পথে পা বাড়াই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট